গোপা মিত্র
লোলেগাঁও রিশপ লাভা
।। প্রথম পর্ব ।।
(লোলেগাঁও)
অর্কিড, অর্কিড, অর্কিড। ছোটো ছোটো বাড়ীর ছাদে, জানলায়, বারান্দায়, কার্ণিশে, এমনকি দুয়ারেও অর্কিড। যেদিকেই চোখ ফেরাই সেদিকেই অর্কিড। কত রকমের, কত রঙের – সাদা, গোলাপী, নীল, হলুদ, সোনালী, সব মিলেমিশে এ যেন এক রঙের বিস্ফোরণ। অনেকদিন আগে শীতে অরুনাচল ভ্রমণে যাবার পথে, টিপি অর্কিড রিসার্চ সেন্টারে (আমার ভ্রমণ বৃত্তান্ত – ৯) গিয়েছিলাম অর্কিড দেখবো বলে। কিন্তু ব্যর্থ মনোরথ হয়েই ফিরতে হয়েছিলো। একটা বদ্ধ ঘরে অর্কিড গাছগুলো সাজানো ছিলো বটে, কিন্তু তাতে ফুল ছিলো না। আজ এতদিন পরে, এখানে এই লোলেগাঁও এসে, এমন প্রাকৃতিক পরিবেশে আমার সেই মনোবাসনা এমনভাবে পূর্ণ হবে ভাবিনি। এসেছিলাম নিরিবিলি নির্জনে পাহাড়ের সান্নিধ্যে কয়েকটা দিন কাটাবো বলে, কিন্তু উপরি পাওনা অজস্র এই অর্কিডের সমারোহ আমাকে আনন্দে বিস্ময়ে মুগ্ধ করে দিলো।
২০১১ সালের মাঝ ডিসেম্বরের এক শীতের ভোরে আমরা চারজনে, আমি, কল্যাণ, আমার বন্ধু প্রীতি আর তার স্বামী মোহনদা এসে পৌঁছোলাম নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে। এখান থেকে আমরা পরপর যাবো দার্জিলিং জেলার কালিম্পং সাব ডিভিসনের লোলেগাঁও, রিশপ, লাভা। সব জায়গাতেই দুদিন করে থাকবো। কলকাতা থেকেই সব জায়গায় থাকার বুকিং করে এসেছি – কাজেই চিন্তার কোনো কারণ নেই। ষ্টেশন থেকেই গাড়ী ঠিক করে আমরা রওনা দিলাম লোলেগাঁও-এর পথে।
৫৫২০ ফুট উচ্চতার লোলেগাঁও বিখ্যাত সপার্ষদ বিস্তৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শনের জন্য। ষ্টেশন থেকে এখানে পৌঁছতে সময় লাগে চার সাড়ে চার ঘন্টা। কিন্তু সেবক কালীবাড়ীর সামনে আমাদের গাড়ী গেলো খারাপ হয়ে। চুপচাপ গাড়ীতে বসে আমরা দেখছি পাশ দিয়ে কতশত গাড়ী আসছে, যাচ্ছে। দেড় দুঘন্টা পরে গাড়ী ঠিক হলে আমাদের যাত্রা শুরু হলো।
তিস্তা নদীকে সঙ্গী করে দুপাশের গাছপালার মধ্যে দিয়ে পাহাড়ী পাকদন্ডী পথে আমাদের গাড়ী এগিয়ে চললো কালিম্পং-এর পথে। কিন্তু কালিম্পংকে পাশ কাটিয়ে এবার গাড়ী এক শর্টকাট রাস্তা ধরলো। সরু গ্রাম্য রাস্তা, তার বেশীটাই আবার কাঁচা, উঁচুনিচু, ধুলোওড়া। কখনো গ্রামের বাড়ীগুলির পাশ দিয়ে, কখনো তাদের মাঝ দিয়ে, তাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন দেখতে দেখতে আমরা এগিয়ে চললাম ঝাঁকুনি খেতে খেতে। কোথাও দেখলাম রাস্তার মাঝে তারা বসে গল্প করছে, কোথাও তাদের বাচ্চারা খেলছে, কোথাও আবার ঝোরার জলে তারা কাপড় ধুচ্ছে। ড্রাইভার তার মধ্যে দিয়েই গাড়ী চালাচ্ছে। একবার আবার নেমে গিয়ে এক বাড়ীতে ঢুকে কার সঙ্গে দেখাও করে এলো। বিরক্ত আমরা কিছু বলতেও পারছি না, কারণ এখন আমরা তার ওপরই নির্ভরশীল।
এই দুঃসহ যাত্রার অবশেষে সমাপ্তি ঘটলো। বিরক্ত আমরা পৌঁছলাম লোলেগাঁও প্রায় দুপুরে। পৌঁছেই বিরক্তি উধাও – আমাদের নির্দিষ্ট হোটেলের ঠিক আগেই রয়েছে বেঞ্চি পাতা প্রশস্ত এক চত্বর আর সেখান থেকে বাঁ দিকে দৃষ্টি ফেরাতেই চোখে পড়লো নীল আকাশের বুকে দুপুরের রোদে ঝক্ঝকে সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা। ঠিক পাশেই আমাদের হোটেল ‘সুনাখড়ী ইন’। প্রবেশপথে পৌঁছেই চোখ জুড়িয়ে গেলো- সামনেই এক সোনালী হলুদ রঙা ফুলন্ত অর্কিড, হেঁসে হেঁসে যেন আমাদের অভ্যর্থনা জানালো। কয়েক ধাপ সিঁড়ি উঠেই আবার সেই মন ভালো করা একই রকম অর্কিড- ‘সুনাখড়ী’, এর নামেই হোটেলের নাম।
লোলে পাহাড়ের কোলে অবস্থিত লোলেগাঁও-এর স্থানীয় নাম ‘কাফের’, একেবারেই কোলাহলহীন নির্জন। নীল আকাশের নীচে ঘন সবুজ অরণ্যে ছাওয়া পাহাড়ঘেরা চিত্রময় ছোট্ট এই পাহাড়ী গ্রাম লোলেগাঁওএর প্রসিদ্ধি ন্যাচারাল ট্রাঙ্কুলাইজারের জন্য।
কাঠের তৈরী এই হোটেলের পাশাপাশি দুটি ঘর আমাদের জন্য বরাদ্দ। ডাইনিং হল বা রিসেপসান পাশেই – তবে নীচে নেমে যেতে হয়। ঘর থেকে ঠিক তেমনভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা না গেলেও ছাদ থেকে চমৎকারভাবেই দৃশ্যমান।
খাওয়াদাওয়া সেরে একটু বিশ্রাম নিয়ে আমরা বার হলাম লোলেগাঁও দর্শনে। যেদিক থেকে এসেছিলাম সেদিকেই একটু পিছিয়ে ডানদিকেই চলে গেছে এক ঘিঞ্জি গলি – এত সরু যে গাড়ী প্রবেশ দুঃসাধ্য। আমি আর প্রীতি এগিয়ে চললাম সেই ঘিঞ্জি গলির ভিতর দিয়ে-এই গলির শেষ দেখবো বলে। ভিতরে দুপাশে রয়েছে বাজার, দোকান, হোটেল, রেঁস্তোরা আর মাঝেমাঝেই এদের অর্কিড শোভিত বাড়ীগুলি। মুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশে নানাবর্ণের নানারূপের প্রস্ফুটিত অর্কিডগুলি বাড়ীগুলির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে বেশ কয়েকগুণ। থম্কে দাঁড়িয়ে মাঝেমাঝেই আমরা মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে থাকছি সেদিকে। ভাগ্যে এসেছিলাম এই গলিতে তাই তো দেখলাম এমন নয়ন ভুলানো সব অর্কিড।
কল্যাণ আর মোহনদা অবশ্য আসেনি – তারা তখন হোটেলের পাশে সেই বেঞ্চিতে বসে কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপদর্শনে মগ্ন। হঠাৎই যেন গলি শেষ হয়ে গেলো- তারপরই সবুজ জঙ্গল নেমে গেছে নিচে, অনেক নিচে আর তার ওপারেই কাঞ্চনজঙ্ঘা তার ঘোমটা উন্মোচন করে যেন দাঁড়িয়ে রয়েছে আমাদেরই অপেক্ষায় সঙ্গী সাথী সহ।
কিছুক্ষণ সেখানে কাটিয়ে ফিরে এসে আমরা চললাম হোটেলের Reception-এ। সময় মাত্র দুদিন, তাই রাতভোরেই যাবো ‘ঝান্ডিদাঁড়া’ View Point-এ। ভাগ্য ভালো হলে সেখান থেকে দেখবো সূর্যোদয়, যা নাকি এক মহাজাগতিক দৃশ্য।
‘ঝান্ডিদাঁড়া’ View Point ৪ কিমি দূরে, তাই গাড়ীর প্রয়োজন। Reception-এ বলাতে তারা সেই ব্যবস্থাও করে দিলো। কিন্তু সঙ্গে এটাও বলে দিলো যে, যদি রাতের আকাশ মেঘশূন্য তারকাখচিত থাকে তবেই যাওয়া সার্থক হবে। আমি আর প্রীতি প্রায় নির্ঘুম রাত আকাশ দেখেই কাটিয়ে দিলাম। এ এক আশ্চর্য অনুভব – নিস্তব্ধ চরাচরের মাঝে অন্ধকার প্রকৃতি সঙ্গী করে, জানলা দিয়ে কেবলমাত্র হীরককুচিখচিত কালচে নীল আকাশের দিকে চেয়ে সময় কাটিয়ে দেওয়া। কানে আসে শুধু ঝিঁঝিঁর সমবেত সঙ্গীত।
অবশেষে যখন নিশ্চিত হলাম, আজ আকাশ মেঘমুক্তই থাকবে অর্থাৎ সুর্যোদয় দেখা গেলেও যেতে পারে, তখন গরম জামায় নিজেদের মুড়ে তৈরী হয়ে আমি আর প্রীতি ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। কল্যাণ আর মোহনদা রাতের ঘুম নষ্ট করে আমাদের মত পাগলদের সঙ্গী হতে রাজী হল না। তবে পাশের ঘরের এক ভদ্রলোক আমাদের সঙ্গী হলেন – তার স্ত্রীও অবশ্য গেলেন না।
এবার শুরু হলো গাড়ীর জন্য প্রতীক্ষা। ড্রাইভার এখানেই নিচের এক ঘরে ঘুমিয়ে। চিৎকার চেঁচামেচি, দরজা ধাক্কাধাক্কি করে তাকে আমরা জাগিয়ে তুললাম। কন্কনে শীতের রাতে, তখন বোধহয় সাড়ে তিনটে, ভোর হতে তখনও দেরী, আমরা চললাম সূর্যোদয় দেখতে।
নির্দিষ্ট জায়গায় গাড়ী আমাদের নামিয়ে দিলো। এবার ওপরে ওঠা। রাস্তা অবশ্য ভালো। আস্তে আস্তে টর্চের আলোয় ওপরে উঠে আমরা View Point এ পৌঁছে গেলাম। এবার প্রতীক্ষা। সময় গড়িয়ে চললো, আকাশ রঙীন হতে লাগলো। অবশেষে দেখলাম সেই দুর্লভ দৃশ্য – অরুণ কিরণের রক্তিমাভায় লজ্জিত কাঞ্চনজঙ্ঘা সবাইকে নিয়ে যেন চেয়ে আছে আমাদের দিকে। একটু অপেক্ষার পরই দেখলাম আকাশের বুক চিরে উজ্জ্বল প্রভার গোলাকার জ্বলন্ত এক অগ্নিপিন্ড – সূর্য উঠছে।
ফিরে এসে প্রাতঃরাশ সেরে আবার বের হলাম – এবার অবশ্য সঙ্গে কল্যাণ আর মোহনদাও চললেন। বাইরে বেশ রোদ, হাল্কা গরম জামায় সজ্জিত হয়ে আমরা প্রথমেই চললাম এখানের বিখ্যাত ‘ক্যানোপি ওয়াক’ বা ঝুলন্ত সেতুর উপর দিয়ে হাঁটার জন্য। বাসস্ট্যান্ড থেকে এক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এক জঙ্গল – Heritage Forest; হাঁটাপথে সেখান থেকে একটু এগোলেই পড়ে এই ঝুলন্ত সেতু। ১৮০ মিটার লম্বা কাঠের এই ব্রীজটি তিনটি গাছের সঙ্গে মোটা লোহার তার দিয়ে বাঁধা আর মাঝখানে আটকানো চলবার মত প্রশস্ত কাঠের এক তক্তা। একদিক থেকে উঠে অন্যদিকে নামতে হয়। কিন্তু আমাদের ভাগ্য বিরূপ – ব্রীজ মাঝখানে ভাঙা। আমাদের আর ক্যানোপি ওয়াক হলো না, শুধুমাত্র ক্যানোপি দেখেই ফিরে আসতে হলো।
ফেরার পথে আমরা সেই ফরেষ্টে দেখলাম ফার, ওক, বার্চ, সাইপ্রাস, আর প্রাচীন সব গাছের সমারোহ। অনুভব করলাম চারিপাশের নিস্তব্ধতা, ঝিঁঝিঁপোকার কনসার্ট বা একলা কোনো নাম না জানা পাখীর ডাক।
কল্যাণ আর মোহনদা ফিরে গেলো হোটেলে। আমি আর প্রীতি এগিয়ে চললাম হোটেল ছাড়িয়ে আরো সামনে, কোলাহলহীন নির্জন প্রকৃতি আর গাছপালা সঙ্গী করে। মাঝেমাঝেই পথিপার্শ্বে ফুটে রয়েছে নীলরঙের থোকা থোকা পয়েন্ট সিস্টার্স ফুল। কখনো উঁকি দিচ্ছে টোপর পরা পর্বতশীর্ষ। পাশের উঁচুনীচু জমি বা পাহাড়ের ঢালে দেখা যাচ্ছে কোথাও কোনো হোটেল বা বাড়ী। এক জায়গায় পথনির্দেশে দেখলাম অনেক নিচে রয়েছে এক নার্সারী। সরু পাহাড়ী চলতি পথে অনেক কষ্টে আমরা পৌঁছে গেলাম সেখানে; কিন্তু দরজায় শিকল তোলা। ধারেপাশে কেউ নেই। নার্সারীতে ফুলগাছ আর দেখা হোলো না আমাদের। এবার অনেক কষ্টে শরীরের ভারসাম্য বজায় রেখে উঠে এলাম উপরে- মূল পথে।
দ্বিপ্রাহারিক আহার শেষে সামান্য বিশ্রামের পর আমরা আবার বার হলাম চারজনে। কিন্তু এবার অন্যদিকে। প্রশস্ত, বাঁধানো, দুদিকে রেলিংঘেরা সড়কপথে এগিয়ে চলেছি আমরা। নিচে একজায়গায় চোখে পড়লো, বিশাল এক চত্বরে পুড়ে যাওয়া, ভেঙে যাওয়া এক পরিত্যক্ত লজ। ওয়েষ্ট বেঙ্গল ট্যুরিজমের এত বড়ো লজটি দার্জিলিং এর গোলমালের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো – তখনও তার সারাই হয় নি।
কল্যাণ আর মোহনদাকে সেখানেই অপেক্ষা করতে বলে আমি আর প্রীতি আরো এগিয়ে চললাম। খানিকটা এগিয়ে দেখলাম, ডানদিকে সরু এক পাহাড়ী চলতি পথ নিচের গ্রামে পৌঁছে গিয়েছে। আমরাও সেই পথ ধরে পৌঁছে গেলাম সেখানে। সহজ সরল গ্রামবাসীরা আমাদের দিকে অবাক চোখে চেয়ে রইলো। আমরা হাত নাড়লে, তারাও নাড়লো, হাসলো। তাদের বাড়ীও সাজানো অর্কিড দিয়ে। শুধুমাত্র পুষ্পিত অর্কিড গাছগুলিই এদের ছোটো ছোটো বাড়ীগুলিকে করে তুলেছে আমাদের চোখে বিশেষ, অনন্য।
না জেনেই যেমন নেমেছিলাম নিচে তেমনই না জেনেই অন্য এক পাহাড়ী চলতি পথে উঠে এলাম উপরে। এবার আমাদের পৌঁছতে হবে সেখানে, যেখানে কল্যাণ আর মোহনদা অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।
বিকেল তখন ঘনিয়ে এসেছে। যে পথ দিয়ে আমরা ফিরছি সে পথ পাকা, রেলিং ঘেরা হলেও, দুপাশের ঘন বৃক্ষরাজি এমন ভাবে আড়াল তুলেছে যে বিকেলের আলো প্রায় পৌঁচ্ছছেই না। মনে হচ্ছে এখনই সন্ধ্যা নেমে এসেছে। জনমানবহীন নির্জন অন্ধকার পথে আমরা এগিয়ে চলেছি, জানি না সে পথ সঠিক কিনা! যখন আমরা দিশাহারা, কোন দিকে যাবো ভেবে, তখনই দেখলাম তিন চার জন মহিলা সে পথে আসছে। আমরা তাদের পিছু পিছু পৌঁছে গেলাম কল্যাণদের কাছে।
শেষ রাতেই আমি আর প্রীতি উঠে গেলাম ছাদে – আজ এখান থেকেই দেখবো সূর্যোদয়। অবশেষে দেখা গেলো, অপরূপ সেই কাঞ্চনজঙ্ঘা সঙ্গে সিম্ভো, কাবরু, জোপুনো, পান্ডিম, সিনিয়লচু, তুষারশৃঙ্গমালার আবীর রাঙা স্বর্গীয় রূপ।
আজ একটু পরেই রওনা দেবো রিশপের পথে। জানিনা সেখানে আমাদের জন্য কোন্ বিস্ময় অপেক্ষা করে আছে!
— লোলেগাঁও পর্ব সমাপ্ত —
গোপা মিত্র
ফিজিক্স অনার্স। একসময়ে কিছুদিন শিক্ষকতা করলেও, প্রকৃতপক্ষে গৃহবধূ – কিন্তু পায়ের তলায় সর্ষে। ভ্রমণের নেশা প্রবল। ভারতের বাইরে কোথাও না গেলেও দেশের মধ্যেই প্রচুর ঘুরেছেন। পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল, ঐতিহাসিক স্থান – কোনোওকিছুই বাদ নেই। এখনও সুযোগ সুবিধে হলেই বেরিয়ে পড়েন। দু-কলমের জন্যে জীবনে প্রথমবার কলম ধরা।
দারুণ। তোমার লেখা পড়লে হাফ ঘোরা হয়েই যায়। ছবিগুলো খুব সুন্দর।
তোদের এই মন্তব্যই ত আমায় লিখতে উদ্বুদ্ধ করে ।
Continue writing. We enjoy very much.
I’m honoured .
বাঃ এত vivid description মনে হচ্ছিলো আমিও তোমাদের সাথেই ছিলাম। ছবিগুলো সুন্দর উঠেছে তবে আর ও থাকলে ভাল লাগতো।👌👌💐💐 মন টা ভাল হয়ে উঠলো তোমার লেখা পড়ে।
তোমাদের ভালো লাগাই আমার কাছে সেরা পাওনা । ধন্যবাদ ।
ভাল ভ্রমণ বিবরণ। ভাল লাগল।
ধন্যবাদ।
Khub bhalo lekha
Utsahito holam.