গোপা মিত্র
সিকিম
।। দ্বিতীয় পর্ব ।।
পরদিন আবার তৈরী হয়ে পৌঁছে গেলাম – সেই এজেন্সীর অফিসের সামনে। আজ তারা প্রথমেই নিয়ে চললো পেমিয়াংসে মনাস্ট্রিতে। পেলিং থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দূরত্বে এই গুম্ফার অবস্থান বরফাবৃত দুই পাহাড়ের মধ্যবর্তী অঞ্চলে। দৃশ্য চমৎকার। ত্রিতল বিশিষ্ট এই গুম্ফার নির্মিতি তিব্বতীয় শৈলীতে। প্রার্থনা কক্ষের জানলা দরজা খুবই রংচঙে। গুম্ফায় রয়েছে রঙ্গীন দেওয়ালচিত্র, ভাস্কর্য এবং সোনালী বর্ণখচিত পদ্মসম্ভবা বা গুরু রিনপোচের মূর্তি। কথিত আছে, ইনি তিব্বতীদের মধ্যে বৌদ্ধ বজ্রযান বা তান্ত্রিক মতাদর্শ পুনরূদ্ধার করেছিলেন। মূর্তি একাধিক মস্তক ও হস্তবিশিষ্ট। গুম্ফাসংলগ্ন এক চমৎকার উদ্যান ও সন্ন্যাসীদের বাসগৃহ রয়েছে।
এবার চলেছি পশ্চিম সিকিমের আরো এক অন্যতম জলপ্রপাত ছাঙ্গে গ্রামের কাছে ছাঙ্গে জলপ্রপাতে। পেলিং থেকে ১০ কিলোমিটার দূরত্বের এই জলপ্রপাত ৩০০ মিটার উপর থেকে দুর্বার বেগে ঝাঁপিয়ে পড়ছে নীচে। পাহাড়ের চূড়া থেকে পাহাড়ের ধারালো ঢাল বেয়ে তীব্র বেগে নামার সময় জলের ঘূর্ণি এমন ফেনা তুলছে যে মনে হচ্ছে যেন এক দুধসাদা জলরেখা। নীচের এক খাদে, যেখানে সে পড়ছে, সেখানে কিন্তু তার রঙ সবুজ। চারিদিকের উজ্জ্বল সবুজ আরণ্যক পরিবেশ, পাহাড় ও উপত্যকার মাঝের এই জলপ্রপাত সৃষ্টি করেছে এক অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন চিত্রের।
এখানে কিছুটা সময় অতিবাহিত করে আমরা এবার এগিয়ে চললাম সিংসোর ব্রীজের দিকে। পেলিং থেকে ৫ কিমি দূরে অবস্থিত এই ঝুলন্ত ব্রীজের উচ্চতা ১০০ মি ও দৈর্ঘ্য ২৪০ মি। সিকিমের সর্ব্বোচ্চ ও এশিয়ার দ্বিতীয় সর্ব্বোচ্চ ব্রীজ এই সিংসোর । দুধারের দুই পাহাড় যুক্ত হয়েছে এই ব্রীজ দ্বারা। ফলে যাতায়াতের সুবিধা হয়েছে খুব। চারিপাশের অতুলনীয় প্রকৃতির মাঝে এই বিস্ময়কর সেতুর তলদেশ এমনই সবুজ যে বোঝাই যায় না কোথায় রয়েছে খাদ আর কোথায় রয়েছে পাহাড়। উঁচু-নিচু পর্বতের উপর থেকে নেমেআসা কোনো এক জলপ্রপাতের গর্জন নাকি বয়ে চলা কোনো নদীর কলধ্বনি ও তার সঙ্গে বাতাসের শব্দ- সব মিলেমিশে যেন একাকার হয়ে গেছে এখানে।
আস্তে আস্তে উঠে এলাম ব্রীজের মাঝখানে। এখন আমার মাথার উপর মেঘাচ্ছন্ন আকাশের কালচে চাঁদোয়া। চারিপাশে-সামনে পিছনে ডাইনে বাঁয়ে, এমন কি নিচেও, সব মিলিয়ে, পরিব্যপ্ত এক নৈসর্গিক প্রকৃতি। হঠাৎ ভেসে আসা এক শীতল হাওয়ার ঝাপটা, হারিয়ে যাওয়া আমাকে, ফিরিয়ে আনলো আমার সেই চিরচেনা পুরনো পৃথিবীতে। স্মৃতির মণিকোঠায় এই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার সঞ্চয় নিয়ে এগিয়ে চললাম উত্তরে গ্রামের দিকে।
এখান থেকে ১০ কিমি দূরে ইন্দো নেপাল সীমান্তে উত্তরে গ্রামে বসবাস প্রাচীনতম উত্তরে সমাজের। পশ্চিম সিকিমের শেষ জনপদ এটি। উঁচু পাহাড় ঘেরা শান্ত নির্জন গ্রাম উত্তরে থেকে ট্রেকিং রুট গিয়েছে দিকে দিকে।
সিংসোর সেতুতেই আকাশ ঢেকে গিয়েছিলো কালো মেঘে। এখন আবার শুরু হয়েছে বর্ষণও। গাড়ী দাঁড়ালে আমরা সেখানে নামলাম ঠিকই; কিন্তু বৃষ্টির দাপটে গ্রাম ঘুরে দেখার সৌভাগ্য হলো না। কাছের এক রেস্তোরাঁ থেকে মোমো খেয়ে আমরা ফিরে চললাম পেলিং।
বিকেলে আরোও একবার চেষ্টা করলাম, যদি আর একবার সূর্যাস্তের রাঙা আলোয় কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। কিন্তু মেঘ আর বৃষ্টি আমাদের সে আশাতেও জল ঢেলে দিলো।
পরদিন পায়ে হেঁটেই ঘুরতে বেরোলাম পেলিং-এর ইতিউতি। দুপাশের হোটেলের মধ্যে দিয়ে নেমে চললাম নীচে, যতটা যাওয়া যায়। তারপর ফিরে এলাম হোটেলে। বিকেলে আবার হাঁটা; কিন্তু এবার অন্যদিকে।
সিকিমের অবর্ণণীয় সৌন্দর্যের যথাসাধ্য বর্ণণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম। জানিনা সফল হলাম কি না।
পরদিন সকালে চলেছি দক্ষিণ সিকিমের আর এক ছোট্ট শৈলশহর রাবাংলা। পেলিং থেকে এর দূরত্ব ৫২ কিমি। গ্যাংটক আর পেলিং-এর ঠিক মাঝামাঝি হওয়ার জন্য দুদিকের যাত্রীরাই এখানে এসে ক-একটা অলস দিন কাটিয়ে যেতে পারে। মৈনাম পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত রাবাংলার উচ্চতা ৬৮০০ ফুট। নরসিং, পান্ডিম, সিম্ভো, কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ এক বিস্তৃত তুষারশৃঙ্গরাজি প্রত্যক্ষ করা যায় এখান থেকে।
আমাদের হোটেল মৈনামলা। সেখানে আমাদের মালপত্র রেখে জলযোগ সেরে আমরা বার হলাম রাবাংলা দর্শনে। ধারে পাশে বিশেষ দোকান বাজার নেই – রয়েছে কাঠের তৈরী অদ্ভুত কায়দায় নির্মিত কিছু বাড়ী। ৩টে/সাড়ে ৩টে নাগাদ খেয়েদেয়ে এসে আমরা ঘরে বসে আছি। দেখলাম, উলটো দিকে এক দোতলা বাড়ীরছাদের রোদে খাওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রথমে বাড়ীর পুরুষসদস্যরা টেবিল চেয়ার এনে পাতলো, প্লেট রাখলো, তারপর মহিলারা এসে খাবার পরিবেশন শুরু করলো। সবাই একসঙ্গে গল্পগুজব করে খেতে লাগলো। সদস্য সংখ্যা অন্ততঃ কুড়িজন হবে – চমৎকার এক পারিবারিক চিত্র।
বিকেল বেলা বেরোলাম। দেখলাম এক জায়গায় কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য বিক্রী হচ্ছে। সেখান থেকে বিস্কুট, রুটি আর কলা কিনে ফিরে এলাম। এবার সঙ্গে একটা ফ্লাস্ক এনেছি, তার সঙ্গে কফি, দুধ, চিনি, জ্যাম। হোটেল থেকে গরম জল নিয়ে, নিজেরাই কফি বানিয়ে নিয়ে টিভি দেখতে বসলাম।
পরদিন নিজেদের প্রাতঃরাশ নিজেরাই ম্যানেজ করে নিলাম। ওদের কাছ থেকে শুধু চা নিলাম।
নিরিবিলি প্রকৃতি আর পর্বত ছাড়া রাবাংলায় দর্শনীয় বিশেষ কিছুই নেই। আমরা প্রথমেই গেলাম এক গুম্ফায়-বেশ উঁচুতে। সেখান থেকে চারিপাশের দৃশ্যাবলী আর তুষারশৃঙ্গমালা খুব ভালো লাগলো। গুম্ফা অবশ্য বন্ধ ছিল। দেখা হলো না। সেখান থেকে নেমে চললাম এক পার্কে – সেও উঁচুতে। এখান থেকে নীচের রাবাংলা, চারিপাশের সবুজ গাছপালা, অরণ্যপ্রকৃতি, আর মাথাউঁচু শুভ্র পর্বত শিখরমালা যেন এক চমৎকার ছবির কোলাজ।
বিকেলে চললাম রাবাংলার অন্য প্রান্তে। সেখানেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কিছু হোটেল আর বাসস্থান। এসবের মধ্যে থেকেই উঁকি মারছে শৃঙ্গমালা।
পরদিন সকালে চললাম, ১৭ কিলোমিটার দূরে প্রকৃতি প্রেমিকদের আর এক স্বর্গরাজ্য বোরং। ৫৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত বোরং-এ গাছপালা জঙ্গল দিয়ে মোড়া প্রকৃতি ও সর্বোপরি চোখ তুললেই পান্ডিম, সিম্ভো, কাবরু, কাঞ্চনজঙ্ঘা তুষারশৃঙ্গমালা আমাদের মুগ্ধ করলো। চারিদিকের বিচিত্র সব পাখীর কলকাকলি, আর প্রজাপতির ওড়াউড়ি – মনে হোলো এক বাড়তি পাওনা। বোরং এ রংগিত নদীর ধারে রয়েছে এক উষ্ণ প্রস্রবণ। অবশ্য এরজন্য অনেক নিচে নামতে হবে।
ফিরে এলাম রাবাংলায়। বিকেলে এদিক সেদিক বেড়িয়ে হোটেলে ফিরে পরদিন গ্যাংটক যাত্রার প্রস্তুতি শুরু করলাম।
এবার চলেছি পূর্ব সিকিমে ৫৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকের পথে। জলপাইগুড়ি ষ্টেশন থেকে গ্যাংটকের দূরত্ব ১২৫ কিলোমিটার। কিন্তু আমরা চলেছি রাবাংলা থেকে। পথ গিয়েছে ডামথাং, সিংতাম, রানিপুল হয়ে। হালকা কুয়াশার মধ্যে দিয়ে গাড়ী চলেছে। হেডলাইটের আলোয় দেখতে পাচ্ছি দু-একজন মাথায় কাঠ বোঝাই করে চলেছে। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা আমাদের দেখে সরে গিয়ে হাত নাড়ছে। মাঝেমাঝে কোনো নাম না জানা গ্রামের মানুষদের দৈনন্দিন জীবনের টুকরো ছবি চোখে পড়ছে। তাদের ছোট ছোট কাঠের বাড়ীগুলি একেবারেই অন্যরকম। সহজ সরল জীবনের ছাপ সর্বত্র।
আমাদের হোটেল একটু ভিতরে, গলির মধ্যে। ঘর থেকে শৃঙ্গ দেখা যায় না, ছাদে যেতে হয়। খেয়েদেয়ে একটু জিরিয়ে, অল্প হেঁটে আমরা শহরের প্রাণকেন্দ্র এম জি মার্গ ধরে এগিয়ে চললাম। ঝাঁ চকচকে আধুনিক শহরটি পাহাড়ের ধাপেধাপে গড়ে উঠেছে। অত্যাধুনিক দোকানপাট হোটেল রেস্তোরাঁ কিউরিও শপ জামাকাপড় ইলেক্ট্রনিক্সএর দোকান সব কিছু নিয়েই এম জি মার্গ। পাশাপাশি রয়েছে কয়েকটি ভ্রমণ এজেন্টের অফিস। আমরা দেখেশুনে তারই একটায় প্রবেশ করলাম। আমরা তাদের কাছে তিনটে ট্রিপ বুক করলাম – কাল যাবো রুমটেক মনাস্ট্রী ও তার কাছের এক ভ্যিউ পয়েন্ট, তার পরদিন ছাঙ্গু, নাথুলা ও সবশেষে তিন রাতের প্যাকেজে ইয়ুমথাং এবং গুরুদোংমার হ্রদ। ওরা গ্যাংটকের আরও কয়েকটা দ্রষ্টব্যের কথা বলেছিলো – অর্কিড হাউস, চোগিয়াল হাউস, ডিয়ার পার্ক, সারামাসা উদ্যান ও কি এক ঝর্ণা। কিন্তু আমরা এসব যেতে চাই না। কারণ আবদ্ধ কৃত্রিম নয়, মুক্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যই আমাদের বেশী পছন্দ।
পরদিন ভোরে ওরা প্রথমেই আমাদের নিয়ে গেলো এক ভিউ পয়েন্টে। সেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ শৃঙ্গগুলির উজ্জ্বল শুভ্র চোখ ধাঁধানো রূপ দর্শনে তৃপ্ত আমরা এগিয়ে চললাম রুমটেক মনাস্ট্রীর দিকে।
শহর থেকে ২৪ কিমি দূরে অবস্থিত রুমটেক মনাস্ট্রী বা ধর্মচক্র কেন্দ্র নির্মিত ১৭১৭ খ্রীষ্টাব্দে। সুদৃশ্য বিশাল এই মনাস্ট্রীতে রয়েছে বৌদ্ধ সংস্কৃতির নানা নিদর্শন। থাংকা, দেওয়াল চিত্র, আর নানারূপে বুদ্ধমূর্তির এক অভিনব সম্ভার রয়েছে এখানে। এই মনাস্ট্রীর প্রধান দলাই লামা নয়, কর্মপা-বিপুল সম্পদের অধিকারী। এখান থেকে তিব্বতীয় বৌদ্ধধর্ম শিক্ষা দেওয়া হয়।
পরদিন যাবো ছাঙ্গু নাথুলা। একটা ছোট ব্যাগে টুপি, গ্লাভস্, সানগ্লাস, বিস্কুট, লজেন্স ও এক বোতল জল গুছিয়ে রেখে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়লাম।
সকালে উঠে নিজে তৈরী হয়ে কল্যাণকে ডাকলাম। কিন্তু সে তখন ওঠার অবস্থায় নেই। যে কোনো কারনেই হোক, তার পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হচ্ছে। সে সারাদিনের ধকল সহ্য করে, যাবার অবস্থায় নেই। কাল ইয়ুমথাং ট্যুর রয়েছে। তাই আমরা কোনো ঝুঁকি নিলাম না। জানি না কালও ঠিক হবে কিনা; তবুও আশা, যদি ওষুধ খেয়ে আর বিশ্রাম নিয়ে ঠিক হয়।
নিচে Reception-এ গিয়ে জানালাম। ফোন কোরে ছাঙ্গু নাথুলা Trip বাতিল করলাম। কিন্তু টাকা ফেরৎ পেলাম না। সৌভাগ্যক্রমে Reception-এ তখন একজন বাঙালী ডাক্তার উপস্থিত। তিনি সব শুনে ওষুধ দিলেন, আর হালকা কিছু খেয়ে সারাদিন বিশ্রাম নিতে বললেন। আরও বললেন যে, অনেক সময় এমন Hectic Tour-এ এমন হতেই পারে। ওষুধ খেয়ে বিশ্রাম নিলেই, মনে হয়, ঠিক হয়ে যাবে। তার কথায় আশ্বস্ত হয়ে আমি উপরে গিয়ে কল্যাণকে ওষুধ দিলাম। সে হালকা স্যুপ আর ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লো।
পরদিন সকালে কল্যাণ একেবারেই সুস্থ। কোনো অসুবিধা নেই। দুটো ছোটো ব্যাগে আমরা আমাদের ক’দিনের জন্য জামাকাপড় আর প্রয়োজনীয় জিনিষপত্র গুছিয়ে নিলাম। বাকি সব জিনিষ হোটেলেই জমা রেখে, তৈরী হয়ে আমরা সেই এজেন্সীর অফিসে উপস্থিত হলাম ইয়ুমথাং যাবার জন্য।
শীতে বরফাবৃত ছাঙ্গু লেক আর নাথুলা পাশ এবার আর দেখা হোলো না। মনে দুঃখ বা আফশোস একটা রয়েই গেলো। অবশ্য এইদুঃখ এখন আর আমায় বিদ্ধ করে না। অনেক পরে শীতে অরুণাচল ভ্রমণে (আমার ভ্রমণ বৃত্তান্ত — ৯ ও ১০) বরফাচ্ছাদিত সেলা টপ আর সেলা লেক দেখে আমার সে দুঃখ বা আফশোষ আমি ভুলেছি।
গোপা মিত্র
ফিজিক্স অনার্স। একসময়ে কিছুদিন শিক্ষকতা করলেও, প্রকৃতপক্ষে গৃহবধূ – কিন্তু পায়ের তলায় সর্ষে। ভ্রমণের নেশা প্রবল। ভারতের বাইরে কোথাও না গেলেও দেশের মধ্যেই প্রচুর ঘুরেছেন। পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল, ঐতিহাসিক স্থান – কোনোওকিছুই বাদ নেই। এখনও সুযোগ সুবিধে হলেই বেরিয়ে পড়েন। দু-কলমের জন্যে জীবনে প্রথমবার কলম ধরা।
Good Description.
Thank u .
Thank you .
খুব ভালো লাগল। 👌👌👌👌👌
ধন্যবাদ।
অত পুরোনো দিনের সব ঘটনা। মনে করে করে লেখা মোটেও সহজ কাজ নয়। খুবই ভালো লেখা হয়েছে।।
👌👌👌💐💐💐👍👍👍
ধন্যবাদ ।
আমি তো কোনো দিন সিকিম যাইনি আর এখন কোনো chance নেই, কিন্তু তোমার এই লেখার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।এতো detailed description s and well written too.খুব ভালো লাগলো পড়তে।
নিজের দেশের কোণা কোণা জানতে বা বলতে আমার ও খুব ভালো লাগে –বিশেষ দেশের প্রকৃতির কোণা কোণা ।