Home ভ্রমণ, প্রবন্ধ আমার ভ্রমণ বৃত্তান্ত – ৩৭
ভ্রমণপ্রবন্ধ

আমার ভ্রমণ বৃত্তান্ত – ৩৭

গোপা মিত্র

দিল্লী—যেমন দেখেছি
 
পর্ব-১

জানি না, কোনো অঞ্চল বা শহরকে জানতে বা চিনতে সেখানে কতবার যেতে হয়! যতবার আমি সেখানে গিয়েছি কোনোবারই আমি আগেরবারের সঙ্গে পরের বার মেলাতে পারি নি। প্রতিবারই দিল্লী আমার কাছে অচেনা, নতুন, অন্যরকম মনে হয়েছে। শেষে, আগের পরের তুলনা ছেড়ে দিয়ে দিল্লীকে যখন যেমন দেখেছি তেমন ভাবেই তাকে মেনে নিয়েছি বা মনে রাখতে চেষ্টা করেছি।

দিল্লীর ইতিহাস বহু প্রাচীন। মহাভারতে আমরা এর উল্লেখ পাই। মহাভারতের হস্তিনাপুর আজকের পুরনো দিল্লী আর পান্ডবদের রাজধানী ইন্দ্রপ্রস্থকে আজকের দিনে সবাই নিউ দিল্লী বা নতুন দিল্লী বলে জানে। ১১৯২ সালে হিন্দুরাজা পৃথ্বীরাজ চৌহানের হাত থেকে দিল্লী ছিনিয়ে নেন, গজনীর সুলতান মহম্মদ ঘোরী। শুরু হয় সুলতানী শাসন। ১৫২৬ সালে সুলতানী আমলের অবসান ঘটিয়ে দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয় মুঘলরা। তারপর অষ্টাদশ শতকে ইংরেজরা ভারতের দখল নেওয়ার পর ১৯১১ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে পুরাকালের ইন্দ্রপ্রস্থ, বর্তমানের নতুন দিল্লীতে সরিয়ে নিয়ে যায়। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লীতেই রয়ে যায়। পুরাতন ও নতুনের মেলবন্ধনেই গড়ে উঠেছে আজকের ভারতের রাজধানী, আধুনিক দিল্লী। আজকের নতুন দিল্লীর অংশবিশেষ লুটিয়ান্সের রূপ দেওয়া।  অনেকের কাছেই তাই নতুন দিল্লী, লুটিয়ান্স দিল্লী। পৃথ্বীরাজ রোড, আকবর রোড, শ্রী অরবিন্দ মার্গ, পার্লামেন্ট ষ্ট্রীট এবং অতি সাম্প্রতিক আফ্রিকা অ্যাভেনিউ বা মাদার টেরেসা ক্রীসেন্ট – এসব রাস্তার নাম থেকেও পরিচয় পাওয়া যায় দিল্লীর বিবর্তনের। 

আমার প্রথমবার দিল্লী আসা অনেক অনেক বছর আগে ১৯৬৮ সালে মা বাবা ও বোনেদের সঙ্গে, পূজোর ঠিক আগে। ট্রেণ থেকে নেমে আমরা এসে পৌঁছলাম দরিয়াগঞ্জ- আমাদের মেজোমাসীর ফ্ল্যাটের দু’তলায়। সামনেই এক পার্ক ঘিরে রয়েছে একাধিক প্রাচীন বাড়ী বা ফ্ল্যাট। 

সেবারই প্রথমবার প্রাচীন রাস্তাঘাট পার হয়ে আমরা দেখে নিলাম মুঘল যুগের বিখ্যাত স্থাপত্যগুলি। পুরোনো কেল্লা বা ওল্ড ফোর্টের একাধিক ভবনের অনেকাংশই নষ্ট হয়ে গেছে। তবুও সংরক্ষণের মাধ্যমে তাদের রক্ষার চেষ্টা নজরে আসে।

কেল্লার লাগোয়া চিড়িয়াখানায় জীবজন্তুও রয়েছে বেশ দূরে দূরে। চিড়িয়াখানার দক্ষিণে মথুরা রোডের অদূরেই হুমায়ুন টুম্ব। পুরানো কেল্লার মাঝে শেরমন্ডল নামে টাওয়ার – হুমায়ুন তার লাইব্রেরী হিসাবে ব্যবহার করতেন। একদিন নামাজের সময় আজান শুনে সেখান থেকে দ্রুত নামতে গিয়ে পড়ে গিয়ে তিনি আহত হন – আর এতেই মৃত্যু হয় তাঁর। সম্রাটের মৃত্যুর ৮ বছর পরে তাঁর বিধবা পত্নী হামিদা বানু নির্মাণ করেন মুঘল যুগের প্রথম স্থাপত্য হুমায়ুন টুম্ব। সাদা লাল বেলে পাথর ছাড়াও হলুদ কালো মর্মর পাথরের মিশ্রণে তৈরী এই টুম্বের মাঝে রয়েছে পারসিক ডোম।

ঔরঙ্গজেবের হাতে নিহত ভ্রাতা দারা, সুজা ও মুরাদের সমাধিও রয়েছে এখানে, আর রয়েছে এক মস্‌জিদ। এখান থেকে একটু এগোলে হজ্‌রত নিজামুদ্দিন আউলিয়ার দরগা, পবিত্র মুসলিম তীর্থ। এখানে তাঁর সমাধি ঘিরে রয়েছে আলাউদ্দিন খিলজির তৈরী মস্‌জিদ, জাহানারার সমাধি ও প্রসিদ্ধ কবি আমীর খসরুর সমাধি। 

পুরোনো কেল্লার উত্তরে কিছুদূর এগোলেই ডানদিকে ফিরোজশা কোটলা গ্রাউন্ড। বিপরীতে খুনী দরওয়াজা- সিপাহী বিদ্রোহের সময় ইংরেজরা শেষ মুঘল সম্রাটের বংশধরদের গুলি করে মেরে এখানে ঝুলিয়ে দিয়েছিলো। কাছেই দিল্লী গেট। নিকটেই বাহাদুর শা জাফর মার্গে নেহেরু হাউসে রয়েছে শঙ্কর ডলস মিউজিয়াম- শিশুদের উপযোগী এই মিউজিয়ামে দেশ বিদেশের পুতুলের সংগ্রহ দেখার মত। 

পুরোনো দিল্লীর জংশন ষ্টেশনের অদূরেই চাঁদনী চক এলাকার লাহোর গেট দিয়ে প্রবেশ করা যায় লালকেল্লায়। দুর্গের এক অংশে রয়েছে সেনানিবাস। সম্রাট সাজাহানের তৈরী এই দুর্গনগরী ঘেরা সুউচ্চ প্রাচীর আর পরিখা দ্বারা। অন্দরে বাগিচা ঘেরা নানা মুঘল মহল। মুঘল যুগের মীনা বাজারে এখন বসছে আধুনিক দোকানপাট। চত্বরে প্রবেশের পর নহবৎখানার অদূরেই সম্রাটের আমদরবার দেওয়ানী আম-একদা ছিল মণিমুক্তাখচিত। এর পিছনেই দেওয়ানী খাস – মণিরত্নখচিত বিখ্যাত ময়ূর সিংহাসন বসানো ছিল এখানেই,যা পরে পারস্য সম্রাট লুঠ করে নিয়ে যায়। দেওয়ানী খাসের শ্বেতপাথরের জালির কাজ, স্থাপত্য ও ভাস্কর্য দেখার মত। একসময় ফার্সী ভাষায় এখানেই তো স্বর্ণাক্ষরে লেখা ছিল “পৃথিবীতে যদি স্বর্গ কোথাও থাকে, তবে তা এখানেই, এখানেই, এখানেই।’’এরপর সম্রাটের খাসমহল বা অন্তঃপুর- তিনভাগে বিভক্ত;- রংমহল- রাজ পরিবারের মহিলাদের আবাসগৃহ, নানারূপ কারুকার্য ও আলোকসজ্জায় সজ্জিত; হামাম- মধ্যভাগে ফোয়ারা সমৃদ্ধ শ্বেতপাথরের রাজকীয় স্নানাগার, কাচবসানো মমতাজমহল, বর্তমানে মিউজিয়াম। এছাড়াও রয়েছে মোতি মসজিদ আর শ্বেতপাথরের ছোট মসজিদ। 

প্রতিদিন সন্ধ্যায় লালকেল্লার খোলা আকাশের নিচে ধ্বনি ও আলোছায়ার মাধ্যমে দেখানো হয় ভারতের ইতিহাস- আমরা মাত্র একবারই এমন চমকপ্রদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকেছিলাম। প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান পালিত হয় লালকেল্লার সামনে। 

এভাবেই দিল্লীর সঙ্গে আমার পরিচয়ের সূচনা। তবে দিল্লীকে চেনা আমার হলো না- তাজমহলের ডাকে দু তিন দিনের মধ্যেই চলে যেতে হলো আগ্রায়। 

এরপর আমার দিল্লী যাওয়া আশির দশকের শুরু থেকে একাধিক বার। কারণ সেসময় থেকেই আমার ছোট বোন বিবাহসূত্রে দিল্লীর বাসিন্দা। প্রথমে যেতাম তার অস্থায়ী আবাসগুলিতে- এম এম টি সি কলোনী, (মেহেরৌলির কাছে), মালবিয়া নগর, জনকপুরী, দিল্লী ক্যান্টনমেন্ট ও বর্তমানে তার স্থায়ী আবাস বসন্তকুঞ্জে। 

এর মধ্যে আনুদের দিল্লীর দুটো আবাসনের কথা অবশ্য বলতেই হয়। দিল্লী ক্যান্টনমেন্টের আবাসনের বাগানে বিভিন্ন প্রজাতির গোলাপ আর রংবেরঙের মরসুমি ফুলের সঙ্গে নানারকম সব্জীরও ফলন হত। শীতের সেই টাটকা সব্জী দিয়েই আমাদের রান্না খাওয়া চলত। বাগানের উঁচু এক গাছের ডালে বাস ছিল এক ময়ুরের। সে বাগানে খেলে বেড়াত – কখনো একলা, কখনো সঙ্গীসাথী সহ।

শীতে বাগানের রোদে বসত আমাদের চা কফির আড্ডা বা কখনো রাতে BAR-B-Q-এর জমজমাট আসর। বর্তমানে অবশ্য বসন্ত কুঞ্জের আবাসনেও রয়েছে রংবেরংএর নজরকাড়া মরসুমী ফুলের বাগান, তবে অত বড় নয় আর অনেক সব্জীর ফলনও এখানে হয় না। 

এই আসা যাওয়াতেই বুঝেছিলাম দিল্লী চিনতে হয় রাস্তার নামে নয়, অঞ্চলের নামে – আর কে পুরম, লাজপতনগর, চাণক্যপুরী।

স্বয়ংসম্পূর্ণ এইসব অঞ্চলগুলিতে যেমন রয়েছে বাজার দোকান তেমনি রয়েছে একাধিক পার্ক, আর সেই পার্ক গুলিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে বসতি। এই প্রসঙ্গে এখানের বাড়ীগুলির বৈশিষ্ট্যের কথা বলা যেতেই পারে। এখানের প্রতিটি বাড়ী বা আবাসনগুলির প্রতিটি ফ্ল্যাটেই রয়েছে একটি করে খোলা ছাদ বা বারান্দা, সেখান থেকে যেমন দেখা যায় খোলা আকাশ তেমনি খাটিয়া পেতে অনায়াসেই শোওয়া যায়। গ্রীষ্মকালে দিল্লীর প্রচন্ড গরম থেকে বাঁচতেই এমন ব্যবস্থা। তবে বর্তমানে এই ব্যবস্থা দেশলাই বাক্সের মত ফ্ল্যাটগুলিতে বজায় রয়েছে কিনা আমার জানা নেই। 

মেহেরৌলির কাছেই রয়েছে আর এক প্রাচীন স্থাপত্য – কুতুবমিনার। কনট প্লেস থেকে ১৪ কিমি দক্ষিণে ১৩ শতকের পাঁচতলা এই মিনারের উচ্চতা প্রায় ৭৩ মিটার। বিজয়স্তম্ভরূপে সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবক স্থাপিত ভিত্তিপ্রস্তরের উপর এর নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ করেন তাঁর জামাতা ও পরবর্তী সুলতান ইলতুৎমিস। নিচে লাল বেলে পাথর আর উপরে মার্বেল পাথরে তৈরী এই মিনারে ৩৭৯টি ঘোরানো সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে হয়। এই চত্বরের এক অংশে রয়েছে কয়েকশো বছরের প্রাচীন অথচ আজও অবিকৃত রাজা চন্দ্র নির্মিত লৌহস্তম্ভ, যা এখনও মরিচা বিহীন। স্তম্ভে উৎকীর্ণ প্রাচীন সংস্কৃত ও ব্রাহ্মী লিপি। প্রবাদ এই যে, পিছন ফিরে দু’হাতের বেড়ের মধ্যে এই মিনার সম্পূর্ণরূপে বেষ্টন করতে পারলে রাজা হওয়া যায়।

আধুনিক দিল্লী গড়ে উঠেছে বৃটিশদের হাতে। প্রশস্ত রাজপথ, সুদৃশ্য বাড়ীঘর, সরকারী কার্যালয়, হোটেল রেস্তোঁরা, মার্কেট, সবকিছু নিয়ে আধুনিক দিল্লীর প্রাণকেন্দ্র কনট প্লেস অন্যতম ব্যস্ত এলাকা। প্রায় সারা দিল্লী থেকে পথ এসে মিলেছে গোলাকৃতি এই কনট প্লেসে। এখান থেকে দক্ষিণমুখী জনপথ, রাজপথ পেরিয়ে এগিয়ে গেছে। রাজপথের সূচনায় রাষ্ট্রপতি ভবন, দুদিকে তার সাউথ ব্লক ও নর্থ ব্লক অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও সেক্রেটারিয়েট। প্রতিবছর ২৬শে জানুয়ারী, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড অনুষ্ঠিত হয় রাজপথে। সেসময় সাউথ ব্লক নর্থ ব্লক সহ রাষ্ট্রপতি ভবন আলোয় ঝলমল করে ওঠে।

রাজপথের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে ৪২ মি উঁচু ওয়ার মেমোরিয়াল ইন্ডিয়া গেট। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ৯০ হাজার ভারতীয় সৈন্যের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত এই তোরণে অনির্বাণ শিখা ‘অমর জ্যোতি’ সর্বক্ষণই প্রোজ্জ্বলিত ররেছে। রাতে আলোকজ্জ্বল তোরণের রূপ দেখার মত। অনেক রাত পর্যন্ত দিল্লীবাসীরা সপরিবারে নির্ভয়ে এই অঞ্চলে আনন্দে মেতে থাকেন- কারণ এখানে সবসময়েই থাকে একাধিক প্রহরারত পুলিস।

এডুইন লুটিয়ান্সের হাতে গড়া প্রায় ৩২১ একর জমির উপর অধুনা রাষ্ট্রপতি ভবন, একদা ছিল ব্রিটিশ গভর্ণর জেনারেলের বাসভবন। ৩৪০ ঘরবিশিষ্ট বিশাল এই ভবনে রয়েছে হল, গেষ্টরুম, লাইব্রেরী, অফিস এমনকি এক সংগ্রহালয়। রয়েছে বডিগার্ড ও কর্মচারীদের বাসস্থান। এক ঘোড়াশালও। এর দরবার হল ও অশোক হলে মন্ত্রীদের শপথগ্রহণ সহ নানা সরকারী অনুষ্ঠান হয়। ভবন সংলগ্ন রয়েছে বিশাল মোঘল উদ্যান- মালিগণ সর্বক্ষণই তার পরিচর্যায় ব্যস্ত। সাধারণতঃ ফেব্রুয়ারী মাস থেকে কয়েক মাস এই উদ্যান সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়- তখন আগে থেকে পঞ্জীকরণ করে এখানে প্রবেশ করে এখানের নয়নভুলানো বিচিত্রবর্ণ পুষ্পসমারোহ দর্শন করা যায়। এসময়ই তো দেখা যায় বর্ণবৈচিত্রে উজ্জ্বল দুষ্প্রাপ্য টিউলিপ পুষ্প সম্ভার। মাননীয় প্রণব মুখোপাধ্যায় রাষ্ট্রপতি হবার পর সাধারণ দর্শকদের দেখার জন্য এই ভবনের কিছু অংশ খুলে দেওয়া হয়েছে। আগে থেকে বুকিং করে ভবন অন্দরে অনায়াসে একবেলা কাটিয়ে আসা যায়।

সংসদ মার্গ বা পার্লামেন্ট ষ্ট্রীট থেকে কনট প্লেসের দিকে যেতে পড়ে ১৭১৯ সালে জয়পুরের জ্যোতির্বিদ মহারাজা জয়সিংহ নির্মিত যন্তমন্তর বা মানমন্দির। সেইসময় এখানে নির্মিত ইঁট চুন ও পাথরের তৈরী কয়েকটি জ্যামিতিক কাঠামোর সাহায্যে চন্দ্র সূর্য ও গ্রহ নক্ষত্রের সঞ্চলন নির্ণয় করা হত। 

— প্রথম পর্ব সমাপ্ত —
লেখিকা পরিচিতি
 
 
 
গোপা মিত্র

ফিজিক্স অনার্স। একসময়ে কিছুদিন শিক্ষকতা করলেও, প্রকৃতপক্ষে গৃহবধূ – কিন্তু পায়ের তলায় সর্ষে। ভ্রমণের নেশা প্রবল। ভারতের বাইরে কোথাও না গেলেও দেশের মধ্যেই প্রচুর ঘুরেছেন। পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল, ঐতিহাসিক স্থান – কোনোও কিছুই বাদ নেই। এখনও সুযোগ সুবিধে হলেই বেরিয়ে পড়েন। দু-কলমের জন্যে জীবনে প্রথমবার কলম ধরা।

Author

Du-কলম

Join the Conversation

  1. ভালো লাগল তোমার লেখা।এখানে আমার বড় হয়ে ওঠার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে।একসময়ে বলতে পারতাম with confidence যে দিল্লির সব জায়গায় আমার চেনা এখন আর দিল্লি চিনতে পারি না।তোমার লেখায় পরিচিত জায়গা র নাম পেলাম তাই খুব ভালো লাগল।লেখা interesting and fluid .চালিয়ে যাও।

  2. আমি একজন ভ্রমণার্থী হয়ে দিল্লী যেমন দেখেছি ,সেই দেখার সঙ্গে তোমার দিল্লী মিলে যাচ্ছে দেখে, লেখা ঠিক ঠাক হচ্ছে বুঝতে পারছি ।

Leave a Reply to গোপা মিত্র Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!