Home ভ্রমণ, প্রবন্ধ আমার ভ্রমণ বৃত্তান্ত – ১০
ভ্রমণপ্রবন্ধ

আমার ভ্রমণ বৃত্তান্ত – ১০

গোপা মিত্র

অরুণাচল প্রদেশ

।। দ্বিতীয় পর্ব ।।

পরদিন অর্থাৎ ১৫ই নভেম্বর সকালে আমরা তৈরী হয়ে আবার চলেছি তাওয়াং আবিষ্কারে। আকাশ আজও মেঘাচ্ছন্ন, চারিদিক কুয়াশায় ঢাকা, সঙ্গে কন্‌কনে হাওয়া তো আছেই, তুষারপাতেরও বিরাম নেই।

আজ আমাদের প্রথম গন্তব্য, তাওয়াং থেকে ৩১ কিলোমিটার দূরের ‘নুরানাং’ জলপ্রপাত। পথের একদিকে গভীর জঙ্গলে ডাকা অতলস্পর্শী খাদ আর অন্যদিকে উন্নত পর্বতের ঢাল বেয়ে নেমে গেছে কণিফার বৃক্ষশ্রেণী। কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কম। বেশ কিছুটা যাওয়ার পর নুরারাং জলপ্রপাতের গর্জন কানে এলো, আর তারপরেই চোখে পড়লো সবুজ পাহাড় বেয়ে বাঁধনহারা উদ্দাম জলস্রোত উপর থেকে নিচে লাফিয়ে পড়ছে। জং গ্রামের কাছে রয়েছে, তাই এর আর এক নাম জং ফলস্‌। লোককথা অনুসারে নুরা নাম্নী স্থানীয় মন্‌পা মেয়েটি ১৯৬২-র ভারত-চীন যুদ্ধে ভারতীয় সৈনিক যশবন্ত সিং রাওয়াতকে সাহায্য করেছিলো। তার স্মৃতিতেই এই জলপ্রপাতের নাম।

সেলা পাশের উত্তরের ঢাল থেকে উৎসারিত নুরানাং নদী থেকেই এই জলপ্রপাতের উদ্ভব। প্রায় ১০০ মিটার উচ্চতা থেকে পর্বতের অসমান ঢাল বেয়ে এই জলধারা তীব্র বেগে যেন ঝাঁপিয়ে পড়ছে নিচের তাওয়াং নদীতে। নির্বাক আমরা এখানে গাড়ি থেকে নেমে বেশ কিছুক্ষণ এই অতুলনীয় জলপ্রপাতের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করলাম। কিন্তু হায়! সময় তো থেমে থাকে না। তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদেরও এগিয়ে যেতে হলো।

পরের গন্তব্য যশবন্তগড়। যেখানে রয়েছে বীর সৈনিক যশবন্ত সিং রাওয়াতের স্মৃতি মন্দির। পথের সৌন্দর্য বর্ণনাতীত। মাঝে মাঝেই মেঘ কুয়াশা সরিয়ে উঁকি দিচ্ছে নীল আকাশ। তখন একদিকে ঝলমলে রোদ আর অন্যদিকে মেঘের ছায়া। চড়াই পথে মেঘ-রৌদ্রের এমনই খেলা দেখতে দেখতে আমরা পৌঁছে গেলাম যশবন্তগড়ে।

১৯৬২ সালে ভারত-চীন যুদ্ধের সময়ে, বীর সেনানী যশবন্ত সিং রাওয়াত একাকী নিজের প্রাণের বিনিময়ে এই এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ সেনাচৌকি দীর্ঘ সময় ধরে আগলে রেখেছিলেন; যার ফলে চীনা সৈনিকদের অগ্রগতি বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলো। তাঁরই ব্যবহৃত জামাকাপড়, বন্দুক ইত্যাদি, তাঁরই মূর্তিসহ সযত্নে রক্ষিত আছে এই স্মৃতিমন্দিরে।

শুনলাম, এখানের প্রবেশ তোরণ থেকেই রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনে মেঘমুক্ত নীল আকাশের পটভূমিকায় দেখা যায় অরুণাচলের বিখ্যাত ‘গোরিচেন’ ও ‘কাংটো’ শৃঙ্গ। মেঘ-কুয়াশায় মাখা আজকের দিনে সেই আসা অবশ্যই বৃথা – তবে এ কথাও সত্য যে, মানুষের সব আশাই যদি একই সঙ্গে পূর্ণ হয় তবে তো জীবনের আর কিছুই বাকি থাকবে না। থাক না ওইটুকু অধরা!

এবার চলেছি ৫,৫০০ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট ছোট্ট শহর ‘দিরাং’-এর দিকে, উৎরাই পথে – উষ্ণকুন্ডের খোঁজে। পথ যতো নামছে, জমে থাকা বরফ ততোই কমে আসছে। খাদের ওপাশে পর্বতগাত্রে তখন বেড়ে চলেছে সবুজ গাছের জঙ্গল। তাদের বেশীরভাগই অবশ্য কণিফার বৃক্ষ – ফার্ণ, পাইন বা সিডার। আহা! সবুজ রঙেরও কি বাহার! গাঢ়, হাল্কা, কালচে – কতো রকম। পাশের খাদের তলদেশও তখন অদৃশ্য। জঙ্গলে আবৃত। পাশের বা দূরের পর্বতগাত্রে তখন নাম না জানা এক অদ্ভুত আগুনে লাল রঙের পাতার গাছ। দেখে মনে হচ্ছে যেন পাহাড়ে আগুন লেগেছে।

শীত ক্রমশঃ কমছে। পথের ধারে নাম না জানা পুষ্পবৃক্ষগুলি পথশোভা বৃদ্ধি করেছে বেশ কয়েকগুণ। অবশেষে পৌঁছে গেলাম উষ্ণকুন্ডে।

উষ্ণকুন্ড অনেক নিচে। সিঁড়ি দিয়ে নেমে এলাম কুন্ডের একেবারে কাছে। কি দেখলাম? পাহাড়ের উষ্ণ জল এসে পড়ছে পাশাপাশি দুটো বৃহদাকার বাঁধানো চৌবাচ্চায় – যার মধ্যে গলা পর্যন্ত ডুবিয়ে একই সঙ্গে বসে রয়েছে স্থানীয় কয়েকজন ছেলেমেয়ে। এই নির্জন নিরিবিলি পরিবেশে তারা হয়তঃ আশা করেনি আমাদের দেখবে – আমরাও অবশ্য আশা করিনি এমন দৃশ্য দেখবো। তার পাশেই রয়েছে এক বাঁধানো স্নানঘর। আমরা সেখানে যাওয়ার আর সাহস দেখালাম না। বরং নিচে দাঁড়িয়ে আমরা দিরাং সুন্দরীকে দেখতে লাগলাম।

দিরাং নদীর তীরে এই দিরাং উপত্যকা সত্যই রূপসী। উপর থেকে ধাপে ধাপে নেমে আসা সবুজের সমারোহ, মাঝখান দিয়ে বয়ে চলা নীল জলের দিরাং নদী আর দূরে সুউচ্চ পর্বতের পটভূমি, দিরাং উপত্যকাকে অনবদ্য করে তুলেছে।

সময় থাকলে এখানে অবশ্যই দুদিন কাটানো যেতে পারে। তবে, হোটেলের সংখ্যা এখানে কম। তাই আগে থেকে Book করে আসা উচিত। কোলাহল বর্জিত, শান্ত নির্জন দিরাং তার রূপের ডালি সাজিয়ে কার জন্যে অপেক্ষা করে আছে – কে জানে!

আমাদের অবশ্য আর সময় নেই। এখনই ফিরে যেতে হবে বমডিলায়। পথে আবার সেই তুষারধারায় সিক্ত হয়ে সেলা পাশের অপরূপ শুভ্র অথচ মেঘাচ্ছন্ন কুয়াশায় সেই শুভ্রতাই ধারণ করেছে এক অবর্ণনীয় রঙের বাহারে। তাকে কিছুক্ষণের জন্য দর্শন করে বিদায় জানিয়ে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমরা এগিয়ে চললাম বমডিলার পথে। সন্ধ্যায় এসে পৌঁছলাম বমডিলায়। আজ এখানেই বিশ্রাম, সেই আগের হোটেলে।

পাহাড়ের ঢালে পাইন গাছের ফাঁকে ফাঁকে সাজানো বমডিলার ঘরবাড়ি। দূরে দেখা যায় ভূটান ও চীনের পাহাড়। এখানে রয়েছে এক স্টেডিয়ামও।

বমডিলা শহরের প্রধান দ্রষ্টব্য দুটি বৌদ্ধ গুম্ফা বা মনাস্ট্রী। একটি প্রাচীন, অন্যটি নবীন। প্রাচীন গুম্ফাটি বা ল্যোয়ার মনাস্ট্রী ‘থুবটেকগ্যালিং’ নামে পরিচিত। এর অবস্থান ঘন বসতিপূর্ন বাজার এলাকায়। এটি আকারে অবশ্য বেশী বড় নয়, তবে ভিতরের পরিবেশ মনকে প্রভাবিত করে। এর অদূরেই রয়েছে ক্র্যাফট সেন্টার – সেখানে এখানকার উপজাতি শিল্পী কারিগরদের তৈরী বিভিন্ন হস্তশিল্প ও শিল্পকৃতির নিদর্শণ রয়েছে।

নবীন মনাস্ট্রী ‘রাবজাইতেলিং’। এর অবস্থান বমডিলা শহরের একেবারে উপরে। এটি বেশ ঝাঁ চকচকে। এর চত্বর থেকে বমডিলা শহর এবং আশেপাশের অনেকটা এলাকা দৃষ্টিগোচর হয়। এখানে লামাদের পরিচালিত একটি আবাসিক বিদ্যালয়ও রয়েছে। দলাই লামা এটির উদ্বোধন করেছিলেন।

প্রাচীন গুম্ফাটির নিকটের বাজারেও আমরা গেলাম। দেখলাম সেখানে নানারকম সব্জী আর ফল বিক্রী হচ্ছে। এখানেই প্রথম দেখলাম, পটলাকৃতি সবুজ এক ফল – কিউই (Kiwi)। এখানে এই বিদেশী ফলটির চাষ হয় প্রচুর। আমরা সকলেই এই টকমিষ্টি স্বাদের ফলটি কিনে তার স্বাদ গ্রহন করলাম। খুব ভালো লাগলো – বেশ অন্যরকম। ওরা ভালো করে প্যাক করে দিয়েছিলো। আমরা সেগুলো কলকাতাতেও নিয়ে এসেছিলাম।

ফিরে চলেছি ভালুকপং-এর পথে। ১৯৯০ সালে মধ্যপ্রদেশ ট্যুরিজম পরিচিলিত ‘Call of the Wild’ ট্রিপে যখন গিয়েছিলাম, তখন আমাদের একজন সঙ্গী ভঞ্জবাবু ভালুকপং-এর সৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়েছিলেন। সে কথা মনে ছিলো বলেই, এবার অরুণাচলে আসার আগে এখানকার (ভালুকপং) ‘প্রশান্তি’ ট্যুরিস্ট লজে Booking করেই এসেছিলাম।

কামেং নদীর পাশ দিয়ে আবারও সেই ধ্বস-প্রবণ রাস্তা পার হয়ে এসে পৌঁছলাম ভালুকপং। অরুণাচলের প্রবেশদ্বার ভালুকপং-এর একদিকে আসাম, অন্যদিকে অরুণাচল। আসামের দিকে রয়েছে বাজার, দোকান, ফোনবুথ ইত্যাদি। কোনোও জিনিষের প্রয়োজন হলে এই বাজারেই আসতে হয় – কারণ, ভালুকপং-এর দিকে দোকান-বাজার কিছুই নেই। রয়েছে শুধু নয়ন ভুলানো প্রকৃতি। আমরা এখানে এসে BSNL ফোনবুথে লাইন দিয়ে ক’দিন পর যোগাযোগ করলাম কলকাতার সঙ্গে।

নদী-পাহাড়-জঙ্গল, মিলেমিশে একাকার হয়ে ভালুকপং-এ তৈরী করেছে এক নৈসর্গিক শোভা। কামেং নদী এখানে ‘জিয়া ভরলি’ নাম নিয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে সবুজে মোড়া এই উপত্যকায় জিয়া ভরলি নদীর তীরে শান্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে অবশ্যই দিনদুয়েক বিশ্রাম নেওয়া যায়।

ভালুকপং-এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা এই ট্যুরিস্ট লজ। বিস্তৃত সবুজ উদ্যান ও তারপরেই বয়ে চলা জিয়া ভরলি নদীর ওপারের পাহাড়-জঙ্গল, এই সব নিয়েই ছবির মতো সুন্দর ভালুকপং-এর এই লজ। এখানেই কেটে গেলো দুটো দিন।

পরদিন আমরা রওনা দিলাম কাজিরাঙার পথে। বোনটি আর সঞ্জয় অবশ্য বমডিলা থেকেই সোজা চলে গেছে তেজপুর – কলকাতার প্লেন ধরতে। এখন আমরা রয়েছি সাতজন। কাজিরাঙায় তিনদিন কাটিয়ে আসামে এসে, আমরা উঠলাম আসাম ট্যুরিজমের হোটেল ‘প্রশান্ত’-এ।

এতোদূর এসে কামাখ্যা মায়ের দর্শন করবো না – সেটা হয় না। পরদিন চললাম মন্দির দর্শনে। অনেক বছর আগে ১৯৭৪ সালে, শিলঙের পথে প্রথমবার এসেছিলাম কামাখ্যা দর্শনে। দেখলাম সেবারের সঙ্গে এবারের অনেক তফাৎ। সেবার মন্দির ছিলো অনেক মলিন, আলোর ব্যবস্থাও ভালো ছিলো না। টিমটিমে আলোয় খাড়া সরু সিঁড়ি দিয়ে নেমেছিলাম গর্ভগৃহে। ভিড়ে, বাতাস চলাচলের অপ্রতুল ব্যবস্থায় দম প্রায় বন্ধ হতে বসেছিলো। এবার মন্দির বেশ পরিচ্ছন্ন। দর্শনার্থীরা রেলিং দিয়ে ঘেরা জায়গার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যায় লাইন দিয়ে। চারিদিকেই আলোর ব্যবস্থা – কোথাও এতোটুকু অন্ধকার নেই। তবে পান্ডারা কিন্তু রয়েই গেছে। দর্শন সেরে আমরা ফিরে এলাম হোটেলে।

আমরা আজ রাতের ট্রেনেই ফিরে যাবো কলকাতা। আনুরা আজ রাতের ফ্লাইটেই ফিরে যাবে দিল্লী।

পরিশেষে একটা কথা, বাঙ্গালীদের একটা বদনাম আছে ‘ভেতো বাঙালী’। কারণ বাঙালীদের না কি ভাত ছাড়া চলে না। তাদের আমি জানাতে চাই যে, এটা একেবারেই মিথ্যা বদনাম। কারণ, অরুণাচল ভ্রমণ পর্বে, আমরা ভাত খাওয়া থেকে একেবারেই বিরত ছিলাম। মাত্র একদিনই সকালে সুনীত ভাত নিয়েছিলো। বাকি আর কেউ নয়। আমাদের প্রত্যেকেরই রাতের খাবার ছিলো রুটি, তরকারী, ডাল বা কোনোও Non-Veg পদ। আর সকালে রাস্তায় যা পাওয়া যায় – রুটি, চাইনীজ বা সঙ্গে নিয়ে যাওয়া কোনোও শুকনো খাবার। আমরা প্রত্যেকেই বিশ্বাস করি যে, ভাত খেলে চলন্ত গাড়িতে নিদ্রালু হয়ে যাওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। আমরা কেউই পথপার্শ্বের রূপদর্শন থেকে বঞ্চিত হতে চাইনি।

স্বপ্নপূরণের খুশী নিয়ে ফিরে চলেছি কলকাতার পথে। আমি জানি, অরুণাচলে আমার আর আসা হবে না। কিন্তু মনে মনে অরুণাচলের যে অমূল্য চিত্র-কোলাজ – মেঘ-কুয়াশার আবরনে আচ্ছাদিত এক ছায়াময় প্রকৃতির মাঝে বরফের এক বিস্তৃত প্রান্তর, তারই মধ্যে বরফাবৃত এক উত্তুঙ্গ পর্বতশ্রেণী, পাদদেশে তার বরফের ঘোমটা সরিয়ে উঁকি মারা কণিফার বৃক্ষশ্রেণী, পদতলে পড়ে থাকা মায়াবী কাজলমাখা এক কালচে জলের হ্রদ আর উপর থেকে ঝরে পড়া অঝোরধারে তুষারবৃষ্টি – আমি আমার সঙ্গে নিয়ে চলেছি; তা চিরকালই আমার মনে অমলিন রয়ে যাবে।

আমার স্বপ্ন ছিলো অন্ততঃ একবারও যদি তুষার বারিধারায় সিক্ত হতে পারি – কিন্তু আমার ভাগ্যদেবতা আমার আগ্রহ ও একাধিক প্রচেষ্টায় সুপ্রসন্ন হয়ে একবার নয়, বারে বারেই আমার সেই স্বপ্ন প্রবল ভাবে বাস্তব করে তুলেছেন।

অরুণাচল ভ্রমণ সমাপ্ত

লেখিকা পরিচিতি
 
 
 
গোপা মিত্র

ফিজিক্স অনার্স। একসময়ে কিছুদিন শিক্ষকতা করলেও, প্রকৃতপক্ষে গৃহবধূ – কিন্তু পায়ের তলায় সর্ষে। ভ্রমণের নেশা প্রবল। ভারতের বাইরে কোথাও না গেলেও দেশের মধ্যেই প্রচুর ঘুরেছেন। পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল, ঐতিহাসিক স্থান – কোনোওকিছুই বাদ নেই। এখনও সুযোগ সুবিধে হলেই বেরিয়ে পড়েন। দু-কলমের জন্যে জীবনে প্রথমবার কলম ধরা।

Author

Du-কলম

Join the Conversation

  1. লেখা দারুণ।beautiful description.,and absolutely to the point.perfect travel guide.This time I must compliment the photographer.ছবিগুলো এতো সুন্দর আর পরিষ্কার উঠেছে।সবমিলিয়ে সত্যি ফাস্ট ক্লাস।

    1. খুব সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা হয়েছে। অত দিন আগেকার সব ঘটনার বর্ণনা নিখুঁত ভাবে লেখার কাজটা মোটেও সহজসাধ্য নয়। অভিনন্দন জানাই।।

  2. Fantastic. Splendid description to the minutest detail. Loved the pictures. Took me down the memory lane. And indeed the rice part. After not eating our staple food for 10 days, my daughter and i gobbled daal rice and 10 pm in the night when we reached home….

Leave a Reply to Ritwick Ray Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!